প্রসুতি কল্যাণ সুবিধা
নবম অধ্যায়
প্রসুতি কল্যাণ সুবিধা ধারা (৪৫-৫০)
প্রসূতি কল্যাণ সুবিধার ক্ষেত্রে কমপ্লায়েন্সের দিকটা সব চাইতে বেশী লক্ষ্য রাখতে হবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। প্রসূতি কল্যাণ সুবিধার ক্ষেত্রে অনেক সময় দেখা যায় যে কোন কোন মহিলা প্রসুতি কল্যাণ সুবিধা প্রাপ্য হবে না অথচ তাদেরকে দেওয়া হয়েছে। আবার অনেক সময় প্রথম কিস্তি সুবিধা নেওয়ার পর কোন কোন মহিলা দ্বিতীয় কিস্তি জন্য ফ্যাক্টরীতে আসে না। চাকুরী ছেড়ে চলে যায় অথবা মহিলার মৃত্যু হলে দ্বিতীয় কিস্তির সুবিধার টাকা কোম্পানীকে ফেরত দেয়া হয় এবং উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা অতিব জরুরী। অনেক সময় দেখা যায় এই টাকা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা গায়েব করে দেয়। তাই মনে রাখতে হবে যে, ধরা পড়লে চাকুরী নাই। যদি কোন মহিলার মৃত্যু হয় সে ক্ষেত্রে মৃত মহিলার নমিনি/আইনগত প্রতিনিধি শিশুর বর্তমান অভিভাবক এই সুবিধা পেতে পারে। প্রথম কিস্তির বেলায় যদি কোন মহিলার মৃত্যু তাহলেও তার নমিনি বা প্রতিনিধি এই টাকা পাইবেন যা শ্রম আইনের ৪৯ ধারা মোতাবেক বিবৃত। কোন মহিলা সন্তান প্রসবকালে অথবা উহার পরবর্তী আট সপ্তাহের মধ্যে মৃত্যুবরণ করলে তার শিশু সন্তানটি যদি বেঁচে থাকে, যে ব্যক্তি শিশুর তত্তাবধান করবেন তিনি উক্ত সুবিধা পাবেন।
আবার যদি শিশু সন্তানটি বেঁচে থাকে এবং মহিলাও বেঁচে না থাকেন তাহলে মৃতের আইনগত প্রতিনিধি এই সুবিধা প্রাপ্য হবেন। কোন মহিলা সন্তান প্রসবের পূর্বেই মারা গেলে মহিলার মৃত্যুর তারিখসহ তৎপরবর্তী সময়ের জন্য মৃতের কোন মনোনীত ব্যক্তি অথবা আইনগত প্রতিনিধি উক্ত সুবিধা প্রাপ্য হবেন। মোট কথা প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রাপ্য হবেন এমন কোন মহিলা যদি সন্তান প্রসবের পূর্বে বা পরে মারা যায় অথবা যদি কোন সন্তান জীবিত থাকে বা মৃৃত হয় কিংবা প্রথম কিস্তির সুবিধা নেওয়ার সময়ের মধ্যে গর্ভপাত হয়ে শিশু মৃত্যু হয়, তাহলে উক্ত মহিলার মনোনীত ব্যক্তি বা শিশুর তত্বাবধায়ক বা আইনগত প্রতিনিধি প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রাপ্য হবেন। তাই যে সমস্ত ক্ষেত্রে কোন মহিলা প্রসুতি কল্যাণ সুবিধা প্রাপ্য হবেন :-
শর্ত ঃ-
- কোন মহিলা শ্রমিককে তার চাকুরী কমপক্ষে ৬ (ছয়) মাস সম্পন্ন করতে হবে।
- দুইজন শিশু বেঁচে থাকলে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
- সন্তান প্রসবের ৮ সপ্তাহের মধ্যে সঠিক নিয়মে আবেদন করতে হবে।
নিয়মাবলী ঃ-
- লিখিতভাবে আবেদন করতে হবে।
- রেজিষ্টার্ড ডাক্তারের দ্বারা প্রত্যয়নপত্র লাগবে (আলট্রাসনোগ্রাফী রিপোর্টসহ)
- ফ্যাক্টরী ডাক্তার দ্বারা উক্ত প্রত্যয়নপত্র এর ভেরিফিকেশন লাগবে।
- আইনগত নমিনী নিয়োগ করে যেতে হবে।
- ডেলিভারী রিপোর্ট লাগবে (দ্বিতীয় কিস্তির সুবিধার জন্য)
- প্রসবকালীন সময়ের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
- সকল পাওনাদির জন্য ভাউচারে এ শ্রমিকের স্বাক্ষর রাখতে হবে।
- ১০ (দশ) টাকার ষ্ট্যাম্প লাগাতে হবে এবং যথাসম্ভব এর উপর বরাবর স্বাক্ষর নিতে হবে।
- এ বিষয়ে বিশেষভাবে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ৪৮ ও ৪৯ ধারা বিশেষভাবে লক্ষ্যনীয় এবং উক্ত ধারা অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।
প্রসুতি কল্যাণ সুবিধার পরিমান:৪৮ ধারা অনুযায়ী ঃ
১। বাংলাদেশ শ্রম আইনের অধীনে যে প্রসুতি কল্যান সুবিধা প্রদেয় হইবে উহা উপধারা এ উল্লেখিত পন্থায় দৈনিক, সাপ্তাহিক বা মাসিক, যে ক্ষেত্রে যা প্রযোজ্য, গড় মজুরী হারে সম্পূর্ন নগদে প্রদান করিতে হইবে।
২। উপধারা (১) এর প্রয়োজনে দৈনিক, সাপ্তাহিক বা মাসিক গড় মজুরী গণনার জন্য সংশ্লিষ্ট মহিলা কর্তৃক এই অধ্যায়ের অধীন নোটিশ প্রদানের অব্যবহিত পর্ববর্তী তিন মাসে তাহার প্রাপ্ত মোট মজুরীকে উক্ত সময়ে তাহার মোট প্রকৃত কাজের দিন গুলি দ্বারা ভাগ করিতে হইবে।
প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা নীতিমালা
১। শরীফ গ্রুপ সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানসমুহে কর্মরত মহিলা শ্রমিকগণ দেশে প্রচলিত শ্রম আইনে বর্ণিত শর্ত পূরণ সাপেক্ষে এবং শ্রম আইনে বর্ণিত পন্থায় মাতৃকল্যান সুবিধা ভোগ করার অধিকার সংরক্ষণ করেন।
২। কারখানা কর্তৃপক্ষ কোন মহিলা শ্রমিককে তার সন্তান প্রসবের দিন থেকে পরবর্তী আট সপ্তাহের মধ্যে কারখানায় কোন কাজে নিয়োজিত করতে পারবে না।
৩। অত্র গ্রুপ কারখানা সমূহে কর্মরত মহিলা শ্রমিকগণ প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা ২০০৬ অনুযায়ী নিম্লিলিখিত শর্তসাপেক্ষে ১৬ সপ্তাহের (৮ সপ্তাহ প্রসবের পূর্বে ও ৮ সপ্তাহ প্রসবের পরে) মাতৃকালীন ছুটি ভোগ করবেন।
ক) প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ এর পূর্বে অত্র গ্রুপ ভুক্ত যে কোন কারখানায় অন্যুন ০৬ (ছয়) নিরবিচ্ছিন্নভাবে কর্মরত থাকতে হবে।
খ) মাতৃকালীন ছুটির জন্য বাচ্চা জন্ম হবে/হয়েছে এই মর্মে ডাক্তারের সুপারিশকৃত সনদপত্র প্রদান করতে হবে।
৪। প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পাওয়ার অধিকারীনিকে নিম্ন বর্ণিত তার ইচ্ছানুযায়ী যে কোন একভাবে প্রসূতি কল্যাণসুবিধা পরিশোধ করা হবে।
ক) ০৮ (আট) সপ্তাহের মধ্যে প্রসবের সম্ভাবনা রয়েছে এই মর্মে একজন চিকিৎসক কর্তৃক স্বাক্ষরিত প্রত্যয়ণপত্র পেশ করার পরবর্তী তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রসবের পূর্বের ০৮ (আট) সপ্তাহের পাওনা পরিশোধ করা হবে। প্রসবের পরবর্তী ০৮ (আট) সপ্তাহের পাওনা সন্তান প্রসবের প্রত্যয়ণ পত্র পেশ করার পরবর্তী তিন কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধ করা হবে।
খ) কর্তৃপক্ষের নিকট সন্তান প্রসবের প্রমাণপত্র পেশ করার পরবর্তী তিন কর্ম দিবসের মধ্যে সন্তান প্রসবের তারিখসহ পূর্ববর্তী ০৮ (আট) সপ্তাহের জন্য প্রদেয় প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রদান করা হবে এবং উলে¬খিত প্রমাণপত্র পেশের পরবর্তী ০৮ (আট) সপ্তাহের মধ্যে অবশিষ্ট মেয়াদের সুবিধা প্রদান করা হবে।
গ) সন্তান প্রসবের প্রমাণপত্র পেশ করার পরবর্তী তিন কর্মদিবসের মধ্যে সম্পূর্ণ মেয়াদের জন্য প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পরিশোধ করা হবে।
৫। প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা না পাওয়ার করণসমুহঃ
ক) কোন শ্রমিক সন্তান প্রসবের পূর্বে কমপক্ষে ০৬ (ছয়) মাস যদি নিরবিচ্ছিন্নভাবে কর্মরত না থাকেন,
খ) যদি কোন শ্রমিকের সন্তান প্রসবের সময় দুই বা ততোধিক সন্তান জীবিত থাকে, এবং
গ) যদি কোন শ্রমিক সন্তান প্রসবের পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে উপযুক্ত প্রমাণপত্র পেশ করতে না পারেন।
৬। প্রসূতি র মৃত্যুর ক্ষেত্রে প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রদানঃ
ক) প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পাবার অধিকারী কোন মহিলা সন্তান প্রসবকালে অথবা এর পরবর্তী আট সপ্তাহের মধ্যে মৃত্যু বরণ করলে কর্তৃপক্ষ
(i) শিশুটি যদি বেঁচে থাকে, যে ব্যক্তি শিশুর তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব গ্রহন করেন তাকে,
(ii) যদি শিশুটি জীবিত না থাকে, তাহলে উক্ত শ্রমিকের মনোনীত ব্যক্তিকে অথবা
কোন মনোনীত ব্যক্তি না থাকলে মৃত মহিলার আইনগত প্রতিনিধিকে উক্তরূপ সুবিধা প্রদান করা হবে।
খ) (i) যদি কোন মহিলা প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা পাওয়ার অধিকারী হবার সময় সীমার মধ্যে
কিন্তুসন্তান প্রসবের পূর্বে মৃত্যু বরণ করেন, তা হলে কর্তৃপক্ষ উক্ত মহিলার মৃত্যুর তারিখ সহ তৎপূর্ববর্তী সময়ের জন্য প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা প্রদান করবেন,
(ii) তবে, ইতিমধ্যে প্রদত্ত প্রসূতি কল্যাণ সুবিধার পরিমাণ যদি উক্ত মহিলাকে প্রদেয় সুবিধার চেয়ে বেশি হলেও তা ফেরৎযোগ্য হবে না।
(iii) মৃত্যুর সময় পর্যন্ত যদি উক্ত মহিলার কর্তৃপক্ষের নিকট কোন কিছু প্রাপ্য থাকে তবে তার মনোনীত ব্যক্তিকে, অথবা কোন মনোনীত ব্যক্তি না থাকলে তার আইনগত প্রতিনিধিকে পরিশোধ করা হবে।
৭। এছাড়াও প্রসূতি কল্যাণ সুবিধা সম্পর্কিত দেশে প্রচলিত শ্রম আইনে বর্ণিত সকল ধারা এবং উপধারা প্রযোজ্য হবে।
ফরম-খ
প্রতি
......................................................................................
......................................................................................
বিষয়ঃ ক) অক্টোবর ১১, ২০০৬ সালের মাতৃকল্যাণ আইনের আওতায় ফরম ‘খ’ এ শয্যাগত হওয়ার নোটিশ। তারিখ............................................................
(অক্টোবর ১১, ২০০৬ সালের মাতৃকল্যাণ আইন ধারা ৪৭এবং তদীয় বিধিমালা নং ১ ।)
খ)....................................................... তারিখে সন্তান জন্ম হওয়ার সম্ভাবনা।
জনাব,
আমি.....................................................................................................কার্ড.......................................পদবী .................................................. সেকশন ............................................................ অত্র কারখানার একজন মহিলা কর্মী। আমি বিগত ....................................................তারিখে অত্র কারখানায় চাকুরীতে যোগদান করিয়াছি।
আমি অক্টোবর ২০০৬ সালের মাতৃকল্যাণ আইনের ৪৭ ধারার উপ-ধারা ১ অনুচ্ছেদ এর অধীনে .............................................................তারিখ হইতে এই মর্মে নোটিশ দিতেছি যে, অত্র নোটিশ প্রদানের তারিখ হইতে পরবর্তী ৮ (আট) সপ্তাহের মধ্যে আমার শয্যাগত হওয়ার সম্ভাবনা রহিয়াছে।
উক্ত আইনের ৪৯ ধারার উপ-ধারা (১) এবং (২) এর উদ্দেশ্যে, আমার মৃত্যু হইলে আমার পাওনা মাতৃত্ব কল্যাণ ভাতা গ্রহণের জন্য আমি এতদ্বারা নাম ....................................................... সম্পর্ক ........................................................... কে মনোনীত করিতেছি।
মনোনয়ন দানের তারিখ ...........................................................................
বিনীত নিবেদিকা-
স্বাক্ষরঃ..................................................................
নাম ঃ ...............................................................
কার্ড নংঃ ..............................................................
পদবীঃ ...................................................................
সন্তান প্রসব কালীন সময়ে ছুটিতে থাকাকালীন ডাক যোগাযোগের ঠিকানাঃ
নাম ....................................................................................
স্বামীর নাম ....................................................................................
পিতার নাম ....................................................................................
গ্রাম ....................................................................................
ডাকঘর ....................................................................................
থানা ....................................................................................
জেলা ......................................................................................
বিঃদ্রঃ সঠিকভাবে তথ্য প্রদান করা হইলে কেবল মাত্র সেই মাতৃত্ব ছুটি প্রদান করা হইবে। অতএব নিম্নের নিয়ম-কানুন সমুহ মানিয়া চলুন নতুবা মাতৃত্ব ছুটি মঞ্জুর হইবে না।
১। সন্তান কবে ভূমিষ্ট হইতে পারে সেই বিষয়ে সরকারী মাতৃসদন বা হাসপাতাল অথবা এম,বি,বি,এস, ডাক্তারের প্রমান পত্র / সার্টিফিকেট ‘খ’ ফরমের সহিত জমা দিতে হইবে।
২। সন্তান ভূমিষ্ট হওয়ার ৭ (সাত) দিনের মধ্যে সন্তান ভূমিষ্ট হওয়ার সংবাদ ও প্রমাণ পত্র যথা মিউনিসিপাল কর্তৃপক্ষের বার্থ সার্টিফিকেট অথবা সরকারী মাতৃসদন বা হাসপাতাল অথবা এম,বি,বি,এস, ডাক্তারের প্রমাণ পত্র / সার্টিফিকেট কর্তৃপক্ষের নিকট ‘গ’ ফরম-এর সহিত পেশ করিতে হইবে।
৩। মাতৃত্ব ছুটি ভোগ করার সময় সংশি¬ষ্ট কর্মীর বাসস্থানের পূর্ণ ঠিকানা প্রদান করিতে হইবে যাহাতে কর্তৃপক্ষ সংশি¬ষ্ট বিষয়ের অনুসন্ধান বা খোঁজখবর করিতে পারেন।
প্রাপ্তি স্বীকারঃ আমি ......................................................... অদ্য তারিখ .................................... মাতৃত্ব ছুটির ‘গ’ ফরম অত্র অফিস হইতে বুঝিয়া পাইলাম।
ফরম-গ
প্রতি
......................................................................................
......................................................................................
বিষয়ঃ মাতৃকল্যাণ ছুটির জন্য সংশ্লিষ্ট আইন অক্টোবর ১১,২০০৬ এর ফরম ‘গ’ এ আবেদন পত্র।
(অক্টোবর ১১, ২০০৬ সালের মাতৃকল্যাণ আইন ধারা ৪৬ ।)
জনাব,
আমি........................................................................................কার্ড নং....................................... পদবী ..................................... সেকশন .......................................... অত্র কারখানার একজন মহিলা কর্মী। আমি অক্টোবর ১১, ২০০৬ সালের মাতৃকল্যাণ আইনের ৪৭ ধারার অধীনে এতদ্বারা নোটিশ দিতেছি যে, আমি....................................................................তারিখে একটি পুত্র/কন্যা সন্তান প্রসব করিয়াছি।
উক্ত আইনের ৪৯ ধারার উপ-ধারা (১) এবং (২) এর উদ্দেশ্যে, আমার মৃত্যু হইলে আমার পাওনা মাতৃত্ব কল্যাণ ভাতা গ্রহণের জন্য আমি এতদ্বারা নাম ....................................................... সম্পর্ক ........................................................... কে মনোনীত করিতেছি।
মনোনয়ন দানের তারিখ ...........................................................................
বিনীত নিবেদিকা-
স্বাক্ষর ঃ..................................................................
নাম ঃ .................................................................
কার্ড নংঃ .................................................................
পদবী ঃ.....................................................................
.
সন্তান প্রসব কালীন সময়ে ছুটিতে থাকাকালীন ডাক যোগাযোগের ঠিকানাঃ
নাম ....................................................................................
স্বামীর নাম ....................................................................................
পিতার নাম ....................................................................................
গ্রাম ....................................................................................
ডাকঘর ....................................................................................
থানা ....................................................................................
জেলা ......................................................................................
বিঃদ্রঃ ১। সন্তান ভূমিষ্ট হওয়ার ৭ (সাত) দিনের মধ্যে সন্তান ভূমিষ্ট হওয়ার সংবাদ ও প্রমাণ পত্র যথা মিউনিসিপাল কর্তৃপক্ষের বার্থ সার্টিফিকেট অথবাসরকারী মাতৃসদন বা হাসপাতাল অথবা এম,বি,বি,এস, ডাক্তারের প্রমাণ পত্র / সার্টিফিকেট কতৃপক্ষের নিকট ‘গ’ ফরম-এর সহিত পেশ করিতে হইবে।
২। মাতৃত্ব ছুটি ভোগ করার সময় সংশি¬ষ্ট কর্মীর বাসস্থানের পূর্ণ ঠিকানা প্রদান করিতে হইবে যাহাতে কর্তৃপক্ষ সংশি¬ষ্ট বিষয়ে অনুসন্ধান বা খোঁজখবর করিতে পারেন।
প্রসুতি কল্যাণ সুবিধার হিসাবের নমুনা ফরম
সূত্রঃ.................................. তাং....................................
শ্রমিকের নামঃ....................................................................................................................
আইডিঃ..........................................................................পদবীঃ..........................................
সেকশনঃ....................................................কাজে যোগদানের তারিখ.........................................
জনাব,
আবেদনকারী............................ইং তারিখ থেকে .........................ইং তারিখ পর্যন্ত মোট= ১১২ (একশত বার) দিনের প্রসুতিকালীন ছুটির আবেদন করেছেন। আবেদনকারীর আইনানুগ পাওনাদী নিম্নরূপ।
(উদাহরণ স্বরূপ একটি ডেমো দেওয়া হলো)-
মাসের নাম মাসে প্রকৃত কাজে দিন মাসে মোট টাকা উত্তোলন
১. ডিসেম্বর’২০ ২১ দিন ২৮১৯.০০ টাকা
২. জানুয়ারী’ ২১ ২১ দিন ২৪৭৪.০০ টাকা
৩. ফেব্রæয়ারী’ ২১ ২৪ দিন ২৬১০.০০ টাকা
প্রকৃত মোট কাজের দিন = ৬৬ দিন, মোট উত্তোলনকৃত টাকা = ৭৯০৩.০০ টাকা
দিন প্রতি টাকা = ৭৯০৩.০০/৬৬ = ১১৯.৭৮ টাকা।
তাহলে,
প্রথম কিস্তির টাকা= ১১৯.৭৮x ৫৬ দিন= ৬৭০৫.৪৪ টাকা (ছয় হাজার সাত শত পাঁচ টাকা) মাত্র।
দ্বিতীয় কিস্তির টাকা= ১১৯.৭৮x৫৬ দিন= ৬৭০৫.৪৪ টাকা (ছয় হাজার সাত শত পাঁচ টাকা) মাত্র।
উপরোক্ত হিসাব অনুযায়ী আবেদন কারীর প্রসূতিকল্যান সুবিধার টাকা অনুমোদনের জন্য জমা দেওয়া হইল।
.................................. ................................................... ................................................. ............................... ......................
গ্রহীতার স্বাক্ষর ওয়েলফেয়ার অফিসার ম্যানেজার (কমপ্লায়েন্স) এজিএম/জিএম ডাইরেক্টর
===0===0===0===
No comments